গত ১৭ সেপ্টেম্বর দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ‘এক বছরে কোটিপতি উখিয়ার যুবদল নেতা’ ও একইদিন অনলাইন ভার্সনে ‘পটপরিবর্তনের পর অপরাধ জগতের অঘোষিত সম্্রাট কে এই আরাফাত?’ শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাতি সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভূঁয়া ও ভিত্তিহীন। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, আমি ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। গত এক বছর আগে সম্পূর্ণ নিয়মনীতি মেনে আমি উখিয়া কলেজের প্রভাষক হিসাবে যুক্ত হয়। একইভাবে দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়তাবাদি ছাত্রদলের আহবায়ক ছিলাম। একারণে আমার একটি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আমার নির্ভেজাল রাজনীতির ক্যারিয়ার ধ্বংস ও মহান শিক্ষকতা পেশাকে কলুষিত করার কু-মানসে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভূলে ভরা সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। যা আদৌ সত্য নয়। আমি একজন বিএনপির সহযোগি সংগঠন উখিয়া উপজেল ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক হিসাবে জড়িত ছিলাম। সে থেকে এখনো পর্যন্ত জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে আসছি। তাই, আমাকে সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য মিথ্যা সংবাদটি প্রকাশ করিয়েছে। আমি কোনভাবে ইয়াবা, মাদক, স্বর্ণ চোরাচালান, পাহাড়কাটা ও টোকেন বাণিজ্যের সাথে কোনভাবে জড়িত নয়। শুধু আমি নয়, উক্ত সংবাদে আমার পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য ও অন্যান্য যাদের নাম ব্যবহৃত হয়েছে তারাও কোনভাবে জড়িত নয়। এসব ঘটনায় আমার বিরুদ্ধে মামলা থেকে শুরু করে স্থানীয়ভাবে কোন অভিযোগ নেই। কেউ এসব বিষয়ের সাথে জড়িত প্রমাণ করতে পারলে আইনের কাছে আমি অপরাধি হিসাবে মাথাপেতে নিব। সমাজে আমি ও আমার পরিবারের সুনাম রয়েছে। আগামীর রাজনীতিতে আমার পথ উজ্জল থাকাই আমার সুনাম নষ্ট করতে একশ্রেণীর কুচক্রীমহল বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। তাই, উক্ত সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। আমি উক্ত মানহানিকর সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি, প্রকাশিত সংবাদে প্রশাসন ও আমার রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
নিবেদক-
আরাফাত হোসেন চৌধুরী
সাবেক আহবায়ক, উখিয়া উপজেলা ছাত্রদল, উখিয়া-কক্সবাজার।
Cox's Bazar Office: Main Road, Kolatli, Cox's Bazar, Bangladesh.
Ukhia Office: Main Road, Ukhia, Cox's Bazar, Bangladesh.
Email: shimantoshohor@gmail.com
© 2025 Shimantoshohor.com. All rights reserved.