1. admin1@shimantoshohor.com : ডেস্ক নিউজ • : ডেস্ক নিউজ •
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : ডেস্ক নিউজ : : ডেস্ক নিউজ :
শিরোনামঃ
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ১২ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়! শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে টহল ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করেছে কোস্ট গার্ড বন্ধ হচ্ছে না কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে লাইফগার্ড সেবা মিয়ানমারে মাদকের বিনিময়ে সিমেন্ট পাচার, আটক ২৪ দুটি ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি চোরাকারবারি খালে ঝাঁপ দিলেও সীমান্তে ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স কক্সবাজার জোনে “বেস্ট পার্টনার এ্যাওয়ার্ড” পেলো আল-তাসাফি ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস” দল হিসেবে জামায়াতের এখনো বিচার হওয়া উচিত: নুরুল কবির মিয়ানমার-আরাকান আর্মির ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে চাপ সৃষ্টি করতে হবে আপনার আশপাশ থেকে আ.লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

বিবাহিত নারী বাবার বাড়িতে গেলে কি নামাজ কসর করবেন?

✍️ প্রতিবেদক: সীমান্ত শহর ডেস্ক:

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৩১ বার পঠিত
বিবাহিত নারী বাবার বাড়িতে গেলে কি নামাজ কসর করবেন? ছবি: সংগ্রহীত

প্রশ্ন: কোনো বিবাহিত নারীর বাবার বাড়ি যদি স্বামীর বাড়ি থেকে সফর পরিমাণ দূরত্বে অবস্থিত হয়, তাহলে ওই নারী বাবার বাড়িতে বেড়াতে গেলে কি মুসাফির গণ্য হবেন এবং নামাজ কসর করবেন?

উত্তর: কোনো নারী যদি বিয়ের পর স্বামীর বাড়িতে স্বামীর সঙ্গে স্থায়ীভাবে বসবাস করা শুরু করেন, মাঝে মাঝে কিছুদিনের জন্য বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান, তাহলে স্বামীর বাড়িই ওই বিবাহিত নারীর স্থায়ী ঠিকানা বা আবাস গণ্য হয়। তাই তার বাবার বাড়ি যদি স্বামীর বাড়ি থেকে সফর পরিমাণ (৭৮ কিলোমিটার প্রায়) দূরত্বে অবস্থিত হয়, তাহলে ওই নারী ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য বাবার বাড়িতে বেড়াতে গেলে সেখানে মুসাফির গণ্য হবেন এবং নামাজ কসর করবেন।

তবে কোনো নারী যদি বিয়ের পরও বাবার বাড়িতেই স্থায়ীভাবে বসবাস করতে থাকেন, তাহলে বাবার বাড়িই তার স্থায়ী ঠিকানা গণ্য হবে। মাঝে মাঝে ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য স্বামীর বাড়িতে বেড়াতে গেলে সেখানে তিনি কসর করবেন যদি স্বামীর বাড়ি বাবার বাড়ি থেকে সফর পরিমাণ (৭৮ কিলোমিটার প্রায়) দূরত্বে অবস্থিত হয়।

সফরে নামাজ কসর করার বিধান

সফরের ক্লান্তি ও কষ্ট বিবেচনা করে ইসলাম মুসাফিরদের শরিয়ত পালনে কিছু ছাড় দিয়েছে। যেমন রমজানের ফরজ রোজা মুসাফিররা চাইলে ভেঙে পরে কাজা করে নিতে পারেন, জুমার নামাজ ও কুরবানি মুসাফিরদের ওপর ওয়াজিব নয়। এ ছাড়া প্রতিদিনের চার রাকাত বিশিষ্ট ফরজ নামাজগুলো অর্থাৎ জোহর, আসর ও ইশার নামাজ মুসাফিরদের জন্য আল্লাহ কসর বা সংক্ষীপ্ত করে দিয়েছেন। সফর অবস্থায় এ নামাজগুলো দুই রাকাত পড়তে হয়।

আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা বলেন, যখন তোমরা দেশে-বিদেশে সফর কর, তখন নামাজ সংক্ষেপ করাতে দোষ নেই। (সুরা নিসা: ১০১)

আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আল্লাহ তাআলা তোমাদের নবির (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) জবানে মুকিম অবস্থায় চার রাকাত ও সফর অবস্থায় দুই রাকাত নামাজ ফরজ করেছেন। (সহিহ মুসলিম: ৬৮৭)

মাগরিব ও ফজরে কসর নেই। এ দুই ওয়াক্তের ফরজ নামাজ যথাক্রমে তিন রাকাত ও দুই রাকাতই আদায় করতে হবে। ফরজ ছাড়া অন্য নামাজগুলো কসর হয় না। তাই সেগুলো আদায় করলে পরিপূর্ণভাবেই আদায় করতে হবে। বেতর তিন রাকাতই আদায় করতে হবে। তবে সুন্নাতে মুআক্কাদা নামাজ অর্থাৎ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফরজের সাথে প্রতিদিন যে বারো রাকাত সুন্নাত নামাজ আমরা আদায় করে থাকি, এগুলো সফর অবস্থায় আবশ্যক থাকে না। ক্লান্তি বা ব্যস্ততা থাকলে এই নামাজগুলো ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে সময় সুযোগ থাকলে পড়ে নেওয়াই উত্তম।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com