1. admin1@shimantoshohor.com : নিজস্ব প্রতিবেদক: : নিজস্ব প্রতিবেদক:
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : বিশেষ প্রতিবেদক : Badioul Alam বিশেষ প্রতিবেদক

৫৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ আগামী সপ্তাহের শেষে

✍️ প্রতিবেদক: নিজস্ব প্রতিবেদক:

  • আপডেট সময়ঃ বুধবার, ৬ আগস্ট, ২০২৫
  • ২৯ বার পঠিত

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্ধলাখেরও বেশি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করতে কাজ করছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষ দিকে এ সুপারিশ করা হতে পারে।

বুধবার (৬ আগস্ট) এনটিআরসিএ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।

 

সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানান, তাদের দিক থেকে সব ধরণের কাজ শেষ। এখন টেলিটক টেকনিক্যাল কাজ করছে। সেটা শেষ হলেই ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগের সুপারিশ করা হবে।

এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি নিয়ে টেলিটক কাজ করছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে যতটুকু বুঝেছি ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির সুপারিশ করতে পাঁচ থেকে সাত কর্মদিবস সময় লাগতে পারে। সেক্ষেত্রে আগামী সপ্তাহের শেষ সুপারিশ পেতে পারেন আবেদনকারীরা।

 

এদিকে সুপারিশ নিয়ে সুখবর দিলেও অনেক আবেদনকারী বাদ পড়েছেন বলেও জানিয়েছেন সংস্থাটির সচিব রিজওয়ানুল হক।

তিনি বলেন, ‘পদ শূন্য থাকলেও অনেকে বাদ পড়বেন। কারণ কোনো সাবজেক্টে (বিষয়) হয়তো ১০০টি পদ ফাঁকা। সেখানে প্রার্থী ৩০০ জন। কিন্তু আমরা তো ১০০ জনের বেশি সুপারিশ করতে পারবো না। ফলে বাকি ২০০ জন বাদ পড়বেন। আবার অনেক সাবজেক্ট আছে যেখানে প্রার্থী খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সেখানে আসনগুলো ফাঁকা পড়ে থাকবে।’

 

এনটিআরসিএ’র তথ্যমতে, গত ১৬ জুন ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে দেশের স্কুল-কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয়ে এক লাখ ৮২২টি শূন্যপদে আবেদন আহ্বান করা হয়।

২২ জুন থেকে আবেদন শুরু হয়। আবেদনের সময়সীমা শেষ হয়েছে ১০ জুলাই। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফরম পূরণ ও ফি পরিশোধ করে সফলভাবে আবেদন করেছেন ৫৭ হাজার ৮৪০ জন।

 

এনটিআরসিএ’র কর্মকর্তারা জানান, যদি আবেদন করা সব প্রার্থীর আবেদন বৈধও হয় তবুও ৪২ হাজার ৯৮২টি শিক্ষক পদ শূন্য থেকে যাবে। তাছাড়া আবেদনকারীদের মধ্যে অনেকে বাদ পড়তে পারেন। সেক্ষেত্রে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাহিদা দিয়েও শিক্ষক পাবে না। ফলে সেসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে।

 

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com