1. admin1@shimantoshohor.com : নিজস্ব প্রতিবেদক: : নিজস্ব প্রতিবেদক:
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : বিশেষ প্রতিবেদক : Badioul Alam বিশেষ প্রতিবেদক
শিরোনামঃ
বঙ্গোপসাগরের নাইক্ষ্যংদিয়া উপকূলে বড়শি দিয়ে মাছ ধরার সময় ৫ জেলে আটক টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের দুই নেতার পদত্যাগ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা চালুর সম্ভাবনা ভারত থেকে হু হু করে পানি ঢুকছে বাংলাদেশে, প্লাবিত হতে পারে ৫ জেলা প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিলো ইউকেএম ডিজিএফআইয়ের হেডকোয়ার্টার ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর আগামী নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা হতে পারে ১২ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫২ হিরো আলমের জানাজা কাল বিকেল ৫টায় পুলিশের এডিসিকে ছুরি মেরে পালিয়ে গেল ছিনতাইকারী এনসিপির পরিচয়ে বেপরোয়া সম্রাট

উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা-মেয়েকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ, আটক ২

✍️ প্রতিবেদক: নিজস্ব প্রতিবেদক:

  • আপডেট সময়ঃ মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫
  • ১০ বার পঠিত

কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা ও মেয়েকে অজ্ঞান করে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে দুই রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করেছে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।

 

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ক্যাম্পের ব্লক-বি এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

 

আটককৃতরা হলেন- উখিয়ার ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি ব্লক এলাকার বাসিন্দা সৈয়দ হোসেনের ছেলে হাবিব উল্লাহ (৫০) এবং মোঃ হোসেনের ছেলে মোঃ হাবিব উল্লাহ (১৯)।

 

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৭ জুলাই সকাল ৮টার দিকে অভিযুক্তরা ভিকটিম মা ও মেয়েকে কৌশলে নিজ ঘরে ডেকে নেয়। পরে জুসের মধ্যে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অজ্ঞান করে তাদের উপর পালাক্রমে যৌন নির্যাতন চালায়। পরদিন ১৮ জুলাই সকালে স্থানীয়রা ব্লক-বি এলাকার একটি ঘর থেকে ভিকটিমদের অচেতন ও অর্ধনগ্ন অবস্থায় উদ্ধার করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে।

ঘটনার পরপরই ক্যাম্পজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ১৪ এপিবিএন গোয়েন্দা টিম দ্রুত তদন্তে নামে এবং অভিযুক্তদের শনাক্ত করে আটক করে।

এ প্রসঙ্গে উখিয়া ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ সিরাজ আমীন বলেন, এই জঘন্য ঘটনার পর আমরা দ্রুত গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করি এবং অভিযুক্তদের সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে আটক করি। ক্যাম্পে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর অবস্থানে আছি। এ ধরনের ঘৃণিত অপরাধে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

আটকদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শেষে উখিয়া থানায় নিয়মিত মামলা রুজুর কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com