তাই ডলারে পরিশোধ করতে চায় তারা। অনেকে হুন্ডির মাধ্যমে তা শোধ করে। এ ছাড়া এক সময় মিয়ানমার থেকে আসা নানা প্রচলিত পণ্যের আড়ালে মাদকের অর্থের বিনিময় হতো।
মিয়ানমারকেন্দ্রিক সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মি রাখাইন রাজ্য নিয়ন্ত্রণের পর থেকে দেশটি থেকে কাঠ, আচারসহ নানা ধরনের বার্মিজ পণ্য আসা কমেছে। এখন আরাকান আর্মি অর্থের অন্যতম উৎস চোরাচালান।
বিজিবির তথ্য বলছে, গত জুলাইয়ে ১৭৪ কোটি ২৮ লক্ষাধিক টাকার চোরাচালান পণ্যসামগ্রী জব্দ করা হয়েছে। ডার্কওয়েব (ইন্টারনেটের অন্ধকার জগৎ) থেকে অপ্রচলিত নানা ধরনের মাদক কিনে দেশে নিয়ে আসছে কারবারিরা। এসব মাদকের অর্থ পরিশোধ করা হচ্ছে বিট কয়েনে (ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রা)।
অনেকে বলছেন, সীমান্তে ডলার, স্বর্ণসহ চোরাচালানের ঘটনায় থানায় মামলা হয়। তবে অধিকাংশ মামলার দায়সারা তদন্তের কারণে এসব চক্রে কারা কীভাবে জড়িত, তা বের হয় না। রাঘববোয়ালরা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাহক ও চুনোপুঁটিরা ধরা পড়ে।
সূত্র-সমকাল।