1. admin1@shimantoshohor.com : ডেস্ক নিউজ • : ডেস্ক নিউজ •
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : ডেস্ক নিউজ : : ডেস্ক নিউজ :
শিরোনামঃ
জুলাই সনদে থাকছে শেখ মুজিবের একদলীয় শাসনের বিপরীতে জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার কথা জুলাই সনদে হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট স্বীকৃতি পেকুয়ায় ব্রীজের নির্মাণ কাজ বন্ধ,  ভোগান্তিতে দুই ইউনিয়নের ৩০ হাজার মানুষ উখিয়ায় স্বাস্থ্য সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশে বন্দি নারী-শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার ডাক্তারদের হাতের লেখা ঠিক করার নির্দেশ দিলো আদালত গাজামুখী নৌবহর থেকে আটক ১৩টি নৌযান, ৩৭ দেশের দুই শতাধিক মানুষ গ্রেপ্তার ছাত্রলীগ নেতাকে ছাত্রশিবিরের সভাপতি দাবি, গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে জামায়াতের মিছিল পিআর পদ্ধতি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি উখিয়ার সাংবাদিক তানভীর শাহরিয়ারকে সাজানো মামলায় গ্রেপ্তারে মানববন্ধন

পাবনায় ক্রমাগত লোকসানে বিলীন হচ্ছে তাঁত

✍️ প্রতিবেদক: সীমান্ত শহর ডেস্ক:

  • আপডেট সময়ঃ রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫
  • ৪৪ বার পঠিত

পাবনার তাঁতের লুঙ্গির সুনাম বহু যুগের। সোনালি অধ্যায় ছিল ঐতিহ্যবাহী মসলিন কাপড়েরও। তবে এসব সুনাম ও ঐতিহ্য এখন শুধুই বইয়ের পাতায় স্থান পেতে চলেছে। নেই তাঁত বা তাঁতিদের রঙিন সুতোয় বোনা সেই সোনালি গল্প। রং, সুতা ও কাঁচামালের দরবৃদ্ধি এবং এর বিপরীতে তাঁতে বোনা কাপড়ের চাহিদা কমায় নিঃস্ব হয়েছেন তাঁতি বা কারখানা মালিকরা।

গত এক দশকেরও কম সময়ে জেলায় বিলীন হয়েছে দুই-তৃতীয়াংশ তাঁত। পেশা বদলেছে হাজারো মানুষ।

সুজানগর উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের কুড়িপাড়া এলাকা। উপজেলার প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ তাঁত ছিল এখানে। দুই বছর আগেও এ এলাকায় তাঁতের সংখ্যা ছিল ৫ হাজারের মতো। এসব তাঁতের ওপর নির্ভরশীল ছিল প্রায় ২০ হাজার পরিবার। তবে এখন সেদিন নেই। ব্যাপক লোকসানে দু’বছরে তাঁত কমেছে দেড় হাজার। পেশা হারিয়ে বিপাকে ৬ হাজার পরিবার।

তিনি জানান, একদিকে সুতা ও রংসহ কাপড় তৈরির খরচ বৃদ্ধি, অন্যদিকে বাজারে কাপড়ের চাহিদা কম। এতে ব্যয়ের সঙ্গে আয়ের হিসাবের গরমিলে ২০ লাখ টাকা দেনা হয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েন তিনি। পরে দেনা মেটাতে বাধ্য হয়ে সব তাঁত বিক্রি করে ৫০০ টাকা হাজিরায় কাজ করে জীবিকা চালান।

একইরকম অসহায়ত্বের গল্প শোনালেন ওই এলাকার আসাদুজ্জামানের স্ত্রী সুবর্ণা পারভীন আকিবা। তিনি জানান, প্রায় অর্ধশত বছরের পুরোনো তাঁত ব্যবসা তার শ্বশুরকুলের পূর্বপুরুষদের। সবশেষ স্বামী আসাদুজ্জামান হাল ধরেছিলেন ব্যবসার। বড় কারখানায় ৫০টি তাঁতে ২০০ শ্রমিক কাজ করতেন। এলাকায় অত্যন্ত সমৃদ্ধ জীবনযাপন ছিল তাদের। তবে লোকসানে ২ কোটি টাকার ঋণের বোঝা সইতে না পেরে তাঁত বিক্রি করে ব্যাংকলোন পরিশোধ করেন। এখন কোনোমতে জীবন জীবিকা চালাচ্ছেন তারা

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com