1. admin1@shimantoshohor.com : ডেস্ক নিউজ • : ডেস্ক নিউজ •
  2. info@shimantoshohor.com : Admin Panel : Admin Panel
  3. alamcox808@gmail.com : Bodi Alam : Admin5 Admin5
  4. shimantoshohor@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  5. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
শিরোনামঃ
খালেদা জিয়া পুরোটা জীবন দেশ এবং মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেছেন: মুফতি মোর্তোজা ফয়েজি শারীরিকভাবে অক্ষম ১২ জন প্রতিবন্ধীদের হুইলচেয়ার দিল জামায়াত ৭ শহীদ পরিবার ও অসুস্থ হাফেজ সায়েমের পাশে তারেক রহমান কক্সবাজারে ক্রিস্টাল মেথ ও ইয়াবা পাচার মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড আমার জানাজায় যেন জামায়াত-শিবিরের কেউ উপস্থিত না থাকে: ছাত্রদল নেতা ক্ষমতায় এলে ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের চাকরি ফিরিয়ে দেব: জামায়াত প্রার্থী কক্সবাজার সরকারি কলেজের মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র করিম উল্লাহ কে মিথ্যা হত্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ! চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের একাধিক স্থানে অবরোধ, দীর্ঘ যানজট এনসিপি ও ছাত্রশক্তি থেকে সরে দাঁড়ালেন নুরুল জাবেদ — পারিবারিক সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে লোহাগাড়ায় সড়ক অবরোধ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কিছুতেই থামছে না অপরাধ

✍️ প্রতিবেদক: ডেস্ক নিউজ •

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪৯ বার পঠিত

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরগুলোতে বাড়ছে অস্থিরতা। কোনোভাবেই থামছে না খুন, অপহরণসহ নানান অপরাধ। ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলছেন, আধিপত্য বিস্তারের জেরে এসব হত্যাকাণ্ড ঘটছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, ক্যাম্পে বেশকিছু গ্রুপ মাদক কারবার, চাঁদাবাজি ও অপহরণসহ অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করছে।

এতে বেড়েছে প্রাণহানি আর সংঘাত। গত আট বছরে উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে ২৯০টি খুনের মামলা হয়েছে। এ সময় ধর্ষণ, গুম, মাদক, ডাকাতিসহ মোট মামলা হয়েছে ৪ হাজার ৫৩টি। রোহিঙ্গা নেতারা জানিয়েছেন সাম্প্রতিক সময়ে ক্যাম্পে খুনাখুনি কমেছে।

তবে আগের তুলনায় বেড়েছে অপহরণ ও মাদক পাচার। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ১০ ধরনের অপরাধের বিপরীতে ২৫০টি মামলা হয়েছে। যেখানে খুনের মামলা ১৮টি। সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে মাদক ও অপহরণের।
মাদকের ১৫০, অপহরণের ৫০ ও ধর্ষণের মামলা রয়েছে ১২টি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যমতে, আগে টেকনাফের নোয়াপাড়া ও উখিয়ার কুতুপালংয়ে শরণার্থী শিবির থাকলেও এখন কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, চকরিয়া, মহেশখালী, রামু, উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালি, টেকনাফের লেদা ও পেকুয়া; অর্থাৎ সবকটি উপজেলায় রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে পড়েছে। কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপার সাইফউদ্দীন শাহীন বলেন, রোহিঙ্গারা সহজেই অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। সম্প্রতি জেলার ১০টি মামলা নিবিড়ভাবে তদন্ত করতে গিয়ে দেখা গেছে এ ঘটনায় শতকরা ৬৪ ভাগ রোহিঙ্গা দায়ী। রোহিঙ্গারা ক্যাম্পের বাইরে বের হচ্ছে, বাসাভাড়া নিচ্ছে, বিয়ে করছে।
ক্যাম্পের বাইরে তাদের পাওয়া গেলে কোন আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে তার সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যাখা নেই। অতিরিক্ত রোহিঙ্গা ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার-আরআরআরসি (যুগ্ম সচিব) শামছু-দ্দৌজা বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তিনটি এপিবিএন কাজ করছে। রোহিঙ্গারা যাতে অপরাধে না জড়ায় সে জন্য ধর্মীয় নেতা, মাঝি ও যুবসমাজকে সম্পৃক্ত করে কিছু কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। রাখাইন রাজ্যে ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বর গণহত্যা চালায় মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। ওই বছরের ২৫ আগস্ট থেকে দলে দলে রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে ঢোকে পড়ে। ১৫ লাখের বেশি রোহিঙ্গা নিয়ে এখন আর্থসামাজিক চাপে রয়েছে বাংলাদেশ

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com