1. admin1@shimantoshohor.com : ডেস্ক নিউজ • : ডেস্ক নিউজ •
  2. info@shimantoshohor.com : Admin Panel : Admin Panel
  3. alamcox808@gmail.com : Bodi Alam : Admin5 Admin5
  4. shimantoshohor@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  5. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
শিরোনামঃ
খালেদা জিয়া পুরোটা জীবন দেশ এবং মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেছেন: মুফতি মোর্তোজা ফয়েজি শারীরিকভাবে অক্ষম ১২ জন প্রতিবন্ধীদের হুইলচেয়ার দিল জামায়াত ৭ শহীদ পরিবার ও অসুস্থ হাফেজ সায়েমের পাশে তারেক রহমান কক্সবাজারে ক্রিস্টাল মেথ ও ইয়াবা পাচার মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড আমার জানাজায় যেন জামায়াত-শিবিরের কেউ উপস্থিত না থাকে: ছাত্রদল নেতা ক্ষমতায় এলে ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের চাকরি ফিরিয়ে দেব: জামায়াত প্রার্থী কক্সবাজার সরকারি কলেজের মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্র করিম উল্লাহ কে মিথ্যা হত্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ! চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের একাধিক স্থানে অবরোধ, দীর্ঘ যানজট এনসিপি ও ছাত্রশক্তি থেকে সরে দাঁড়ালেন নুরুল জাবেদ — পারিবারিক সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে লোহাগাড়ায় সড়ক অবরোধ

পাবনায় ক্রমাগত লোকসানে বিলীন হচ্ছে তাঁত

✍️ প্রতিবেদক: সীমান্ত শহর ডেস্ক:

  • আপডেট সময়ঃ রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫
  • ৬২ বার পঠিত

পাবনার তাঁতের লুঙ্গির সুনাম বহু যুগের। সোনালি অধ্যায় ছিল ঐতিহ্যবাহী মসলিন কাপড়েরও। তবে এসব সুনাম ও ঐতিহ্য এখন শুধুই বইয়ের পাতায় স্থান পেতে চলেছে। নেই তাঁত বা তাঁতিদের রঙিন সুতোয় বোনা সেই সোনালি গল্প। রং, সুতা ও কাঁচামালের দরবৃদ্ধি এবং এর বিপরীতে তাঁতে বোনা কাপড়ের চাহিদা কমায় নিঃস্ব হয়েছেন তাঁতি বা কারখানা মালিকরা।

গত এক দশকেরও কম সময়ে জেলায় বিলীন হয়েছে দুই-তৃতীয়াংশ তাঁত। পেশা বদলেছে হাজারো মানুষ।

সুজানগর উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের কুড়িপাড়া এলাকা। উপজেলার প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ তাঁত ছিল এখানে। দুই বছর আগেও এ এলাকায় তাঁতের সংখ্যা ছিল ৫ হাজারের মতো। এসব তাঁতের ওপর নির্ভরশীল ছিল প্রায় ২০ হাজার পরিবার। তবে এখন সেদিন নেই। ব্যাপক লোকসানে দু’বছরে তাঁত কমেছে দেড় হাজার। পেশা হারিয়ে বিপাকে ৬ হাজার পরিবার।

তিনি জানান, একদিকে সুতা ও রংসহ কাপড় তৈরির খরচ বৃদ্ধি, অন্যদিকে বাজারে কাপড়ের চাহিদা কম। এতে ব্যয়ের সঙ্গে আয়ের হিসাবের গরমিলে ২০ লাখ টাকা দেনা হয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েন তিনি। পরে দেনা মেটাতে বাধ্য হয়ে সব তাঁত বিক্রি করে ৫০০ টাকা হাজিরায় কাজ করে জীবিকা চালান।

একইরকম অসহায়ত্বের গল্প শোনালেন ওই এলাকার আসাদুজ্জামানের স্ত্রী সুবর্ণা পারভীন আকিবা। তিনি জানান, প্রায় অর্ধশত বছরের পুরোনো তাঁত ব্যবসা তার শ্বশুরকুলের পূর্বপুরুষদের। সবশেষ স্বামী আসাদুজ্জামান হাল ধরেছিলেন ব্যবসার। বড় কারখানায় ৫০টি তাঁতে ২০০ শ্রমিক কাজ করতেন। এলাকায় অত্যন্ত সমৃদ্ধ জীবনযাপন ছিল তাদের। তবে লোকসানে ২ কোটি টাকার ঋণের বোঝা সইতে না পেরে তাঁত বিক্রি করে ব্যাংকলোন পরিশোধ করেন। এখন কোনোমতে জীবন জীবিকা চালাচ্ছেন তারা

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com