চলতি বছরের ২৯ জুলাই ইউপিডিএফের আস্তানা থেকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র উদ্ধার করে সেনাবাহিনী/ ছবি: সংগৃহীতচলতি বছরের ২৯ জুলাই ইউপিডিএফের আস্তানা থেকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র উদ্ধার করে সেনাবাহিনী/ ছবি: সংগৃহীত# তিন পার্বত্য জেলায় বছরে ৩৫০ কোটি টাকার চাঁদাবাজি
#চাঁদার টাকায় কেনা হচ্ছে অস্ত্র, চলছে সদস্য প্রশিক্ষণ
# ভারতের অভ্যন্তরে ৬টি ক্যাম্প রয়েছে ইউপিডিএফের
# ভারতে বসেই সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রসীত বিকাশ খিসা
সবুজ চাদরে ঢাকা শান্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম মাঝেমধ্যেই অশান্ত হয়ে ওঠে। বিভেদ আর অবিশ্বাসের ঘেরাটোপে পড়ে প্রায়ই সংঘর্ষ, হানাহানিতে জড়িয়ে পড়েন বাঙালি আর পাহাড়িরা। বিশেষ করে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর বিভিন্ন ইস্যুতে বারবার অশান্ত হয়েছে পাহাড়, ঝড়েছে রক্ত। সবশেষ গত ২৮ সেপ্টেম্বর এক মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির গুইমারা এলাকায় ডাকা অবরোধে সংঘর্ষ-গোলাগুলিতে তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন পুলিশ, সেনাসদস্যসহ অনেকেই। এ ঘটনায় পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টকে (ইউপিডিএফ) দায়ী করছে প্রশাসন।
প্রশাসন বলছে, পার্শ্ববর্তী একটি দেশের পরোক্ষ সহযোগিতায় তিন পার্বত্য জেলাকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে ইউপিডিএফ। তাদের মূল শক্তি হচ্ছে চাঁদাবাজি। চাঁদাবাজি বন্ধ করা গেলে শক্তি খর্ব হবে তাদের।