1. admin1@shimantoshohor.com : ডেস্ক নিউজ • : ডেস্ক নিউজ •
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : ডেস্ক নিউজ : : ডেস্ক নিউজ :
শিরোনামঃ
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ১২ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়! শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে টহল ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করেছে কোস্ট গার্ড বন্ধ হচ্ছে না কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে লাইফগার্ড সেবা মিয়ানমারে মাদকের বিনিময়ে সিমেন্ট পাচার, আটক ২৪ দুটি ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি চোরাকারবারি খালে ঝাঁপ দিলেও সীমান্তে ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স কক্সবাজার জোনে “বেস্ট পার্টনার এ্যাওয়ার্ড” পেলো আল-তাসাফি ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস” দল হিসেবে জামায়াতের এখনো বিচার হওয়া উচিত: নুরুল কবির মিয়ানমার-আরাকান আর্মির ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে চাপ সৃষ্টি করতে হবে আপনার আশপাশ থেকে আ.লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

ওপেন-হার্ট সার্জারির বিকল্প এখন হাতের নাগালে

✍️ প্রতিবেদক: সীমান্ত শহর ডেস্ক:

  • আপডেট সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩৫ বার পঠিত
মাইট্রাল' ও 'ট্রাইকাস্পিড' ক্লিপকে ছবি: সংগৃহীত

বছরের পর বছর ধরে হৃদরোগীদের জন্য ওপেন-হার্ট সার্জারি ছিল অনেক জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ সমাধান। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তি এখন সেই ধারণা বদলে দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মার্কিন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ‘ড. দিমিত্রি ইয়ারানোভ’ সম্প্রতি এক পোস্টে জানিয়েছেন, ‘হার্টের ফুটো ভালভ ঠিক করতে এখন আর অপারেশন থিয়েটারে যেতে হচ্ছে না বরং শিরার মাধ্যমে ঢুকিয়ে দেওয়া এক টুকরো ছোট্ট ক্লিপই বদলে দিচ্ছে রোগীর জীবন।’

ড. ইয়ারানোভ ব্যাখ্যা বলেন, হৃদপিণ্ডের ‘মাইট্রাল ও ট্রাইকাস্পিড’ক্লিপকে বলা হয় ‘ইনলেট ভালভ’। যা রক্তকে সঠিক দিকে প্রবাহিত রাখতে অবিরাম কাজ করে। কিন্তু যখন এই ভালভগুলো রিগার্জিটেশন অথবা লিক বা ফুটো হয় যা তখন রক্ত পিছনের দিকে প্রবাহিত হয়। এর ফলে হার্ট দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে হার্ট ফেইলিওরের দিকে এগোতে থাকে। আগে এই সমস্যা সমাধানের জন্য ওপেন-হার্ট সার্জারি করতে হত, যা সবার পক্ষে সম্ভব ছিল না। বিশেষ করে বয়স, শারীরিক অবস্থা বা অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণে অনেক রোগী এই অস্ত্রোপচারের যোগ্যই হতেন না।

আধুনিক কার্ডিওভাসকুলার প্রযুক্তি এনেছে ন্যূনতম আক্রমণাত্মক পদ্ধতি। যা নিয়ে ড. ইয়ারানোভ বলেন, “এখন আর ওপেন হার্ট সার্জারি বা বাইপাস মেশিন লাগাতে হয় না। শুধু পায়ের শিরা দিয়ে ক্যাথেটার ঢুকিয়ে ভালভের জায়গায় একটি ছোট ক্লিপ বসিয়ে দেওয়া হয়। এটি সম্পন্ন হওয়ার পর রোগী পরের দিনই বাসায় ফিরে যেতে পারবেন। পাশাপাশি হার্ট ফেইলিওরের হার কমাতেও ব্যাপক ফল পাচ্ছে।

ওপেন-হার্ট সার্জারিতে বুকে বড় ছেদ কেটে হার্টে পৌঁছাতে হয় এবং প্রায়ই হার্ট-লাং বাইপাস মেশিন ব্যবহার করা হয়। করোনারি ধমনী রোগ, ত্রুটিপূর্ণ ভালভ বা জন্মগত হৃদরোগের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কার্যকর হলেও ঝুঁকিপূর্ণ ও সময়সাপেক্ষ।

নতুন এই পদ্ধতির কারণে রোগীরা দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং জটিলতার ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম হয়। এই অগ্রগতি শুধু চিকিৎসকদের হাত শক্ত করছে না, রোগীদের জীবনমানও বদলে দিচ্ছে।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com