1. admin1@shimantoshohor.com : নিজস্ব প্রতিবেদক: : নিজস্ব প্রতিবেদক:
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : বিশেষ প্রতিবেদক : Badioul Alam বিশেষ প্রতিবেদক
শিরোনামঃ
চাঁদার জন্য এমপি শাম্মির বাসায় যাওয়ার আগে উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে আমার কথা হয়: অপু সেনাপ্রধানের নামে ফেসবুকে ভুয়া আইডি, আইএসপিআরের সতর্কবার্তা শজিমেকে রাখা হলো না হার্ট অ্যাটাক করা হিরো আলমকে উখিয়ায় কল থেকে পানি সরবারাহকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের সংঘর্ষ উখিয়ায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু চেকপোস্টে ডগ ‘জুলিয়া’র ঘ্রাণে ইয়াবাসহ উখিয়ার জান্নাতুল আটক উখিয়ায় ওয়ারিশ সনদ জালিয়াতির মামলায় ‘খতিয়ান কালু’ গ্রেফতার উখিয়ায় অস্ত্র-গুলিসহ আরাকান আর্মি সদস্যের আত্মসমর্পণ কক্সবাজারে ১ বছরে জব্দ ১,৩২১ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস করল বিজিবি ৬ লাখ টাকার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক গ্রেপ্তার

আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ ও স্থায়ী ঠিকানা অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তা

✍️ প্রতিবেদক: নিজস্ব প্রতিবেদক:

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫
  • ৬ বার পঠিত

বর্তমান সময়ের বাস্তবতায় একজন শিক্ষার্থী কিংবা কর্মজীবী মানুষের জন্য একটি আইডি কার্ড শুধু পরিচয়ের মাধ্যমই নয়, বরং জরুরি পরিস্থিতিতে তা হতে পারে জীবন রক্ষার একটি উপায়। বিশেষত, আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ এবং স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ থাকলে তা বহুমাত্রিকভাবে উপকারে আসে। শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ডে অভিভাবকদের তথ্য সংযোজন করাও এ ক্ষেত্রে নানা সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

 

যে কোনো দূর্ঘটনা, বিশেষত সড়ক দুর্ঘটনা; হঠাৎ অসুস্থতা কিংবা জরুরি কোনো অপারেশনের সময় অনেক সময় দ্রুত রক্ত প্রয়োজন হয়। এমন পরিস্থিতিতে যদি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ উল্লেখ থাকে, তাহলে চিকিৎসা দ্রুত শুরু করা সম্ভব হয়। অজ্ঞাত অবস্থায় কেউ অজ্ঞান হয়ে গেলে বা কথা বলতে না পারলে, এই তথ্য তার জীবন বাঁচাতে সহায়ক হতে পারে।

 

অন্যদিকে, স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ থাকলে তা পরিচয় নিশ্চিত করতে এবং হারিয়ে গেলে বা জরুরি যোগাযোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে স্কুল বা কলেজের শিক্ষার্থীরা যদি কোথাও হারিয়ে যায় বা অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনায় জড়ায়, তখন আইডি কার্ডে থাকা স্থায়ী ঠিকানা দেখে সহজেই তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। তাতে যদি কোনো স্বীকৃত অভিভাবকের যোগাযোগের নং/ঠিকানা উল্লেখ করা থাকে তা অনেকাংশে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

 

বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান শুধু শিক্ষার্থী বা কর্মীর নাম, ছবি ও প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করে আইডি কার্ড তৈরি করে। কিন্তু এতে আইডির পূর্ণ কার্যকারিতা নিশ্চিত হয় না। তাই, সকল স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের উচিত প্রত্যেক সদস্যের আইডি কার্ডে নাম, ছবি, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং স্থায়ী ঠিকানা যুক্ত করা।

 

এছাড়া, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে QR কোডের মাধ্যমে এই তথ্যগুলো ডিজিটালি সংরক্ষণ করা গেলে আরও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব।

 

একটি আইডি কার্ড শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়ের দলিল নয়, বরং এটি জরুরি সময়ের বন্ধু। তাই আমরা সবাইকে সচেতন হতে হবে। একটি পূর্ণাঙ্গ আইডি কার্ড শুধু নিয়ম নয়, এটি একটি নিরাপত্তার বিষয়। সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষের উচিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

 

লেখক:- মাহাবুব কাউসার

সমাজকর্মী ও যুব সংগঠক।

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com