কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ইউনাইটেড নেশন ফোরাম বাংলাদেশ স্টাডি প্রোগ্রাম (BSP) এর ১৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তারা ক্যাম্পের বিভিন্ন কার্যক্রম সরেজমিনে
টেকনাফে ডাকাতির প্রস্ততির খবর পেয়ে অভিযানে যাওয়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) একটি দলের উপর গুলিবর্ষণ ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এরপর অভিযান চালিয়ে ক্যাম্প থেকে বন্দুক-দেশীয় অস্ত্রসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের অরক্ষিত পাহাড়ি ও নদীপথ দিয়ে মাদকের পাশাপাশি ঢুকছে মারাত্মক অস্ত্র। নেই কাঁটাতারের বেড়া ফলে সীমান্তজুড়ে বেড়েছে অস্ত্র চোরাচালান। বিজিবি ও স্থানীয় সূত্র বলছে, একে–৪৭, জি–থ্রি রাইফেলসহ নানা বিদেশি
ভুয়া নাম-পরিচয় ব্যবহার করে শেরপুর জেলা নির্বাচন অফিসে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করতে এসে আমিন (৩৬) নামে এক রোহিঙ্গা আটক হয়েছেন। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) তাকে আটকের পর পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে ৩১ জন রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে নারী, পুরুষ ছাড়াও একাধিক অপ্রাপ্তবয়স্ক রয়েছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টায় উপজেলার দুধকুমরা এলাকায়
রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ থেকে রাখাইনে ফিরলেই সমস্যার সমাধান হবে না। মিয়ানমারের ভেতরেও অনেক রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাদেরও নিরাপদে নিজ ভূমে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে। মিয়ানমারের সাংবাদিক, অধিকারকর্মীসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন এ কথা।
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে খুনের ঘটনা সামপ্রতিক সময়ে কিছুটা কমলেও অপহরণ, মাদক পাচার ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর দৌরাত্ম্য বেড়েছে উদ্বেগজনকহারে। এতে ক্যাম্পের সাধারণ রোহিঙ্গারা যেমন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে, তেমনি
উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১০ ব্লক -জি-৮ এর বাসিন্দা মোহাম্মদ ইসলামের পুত্র আব্দু রহিমের যত অপকর্ম ক্যাম্প জুড়ে রয়েছে বিশাল ইয়াবা সিন্ডিকেট। রোহিঙ্গা আব্দু রহিমের ইয়াবা কারবারে রয়েছে ক্যাম্প ভিক্তিক শক্তিশালী
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে সামরিক জান্তার তুমুল লড়াইয়ে প্রাণে বাঁচতে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গারা প্রায় প্রতিদিন বাংলাদেশে ঢুকছে। সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশকারী এ রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে পড়েছে কক্সবাজারের উখিয়ার বিভিন্ন
রোহিঙ্গাদের জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) তহবিল নভেম্বরের মধ্যেই ফুরিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির উপ-নির্বাহী পরিচালক ও প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) কার্ল স্কাউ। এ অবস্থায় রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠীর মানুষের জন্য জরুরি