1. admin1@shimantoshohor.com : নিজস্ব প্রতিবেদক: : নিজস্ব প্রতিবেদক:
  2. nrakash261@gmail.com : সীমান্ত শহর ডেস্ক: : NR Akash
  3. admin@shimantoshohor.com : প্রকাশক : সীমান্ত শহর ডেস্ক: Islam
  4. alamcox808@gmail.com : বিশেষ প্রতিবেদক : Badioul Alam বিশেষ প্রতিবেদক
শিরোনামঃ
কুতুপালং বাজারে প্রকাশ্যে চোরাই মোবাইল বেচাকেনা, রাজস্বে বড় ক্ষতি বঙ্গোপসাগরের নাইক্ষ্যংদিয়া উপকূলে বড়শি দিয়ে মাছ ধরার সময় ৫ জেলে আটক টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগের দুই নেতার পদত্যাগ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা চালুর সম্ভাবনা ভারত থেকে হু হু করে পানি ঢুকছে বাংলাদেশে, প্লাবিত হতে পারে ৫ জেলা প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিলো ইউকেএম ডিজিএফআইয়ের হেডকোয়ার্টার ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর আগামী নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা হতে পারে ১২ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫২ হিরো আলমের জানাজা কাল বিকেল ৫টায় পুলিশের এডিসিকে ছুরি মেরে পালিয়ে গেল ছিনতাইকারী

অ্যাপের ফাঁদে লাখ লাখ টাকা খুইয়ে নিঃস্ব মানুষ

✍️ প্রতিবেদক: সীমান্ত শহর ডেস্ক:

  • আপডেট সময়ঃ মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
  • ৬ বার পঠিত

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের আশায় ‘আপওয়ার্ক ফ্রন্টডেস্ক–২০২৩’–এ কাজ শুরু করেছিলেন একজন ব্যাংক কর্মকর্তা। শুরুতে কয়েক হাজার টাকা আয়ও করেন। একপর্যায়ে তাকে আপওয়ার্কের অংশীদার হওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়। সেই ফাঁদে পা দিয়ে তিনি এক কোটি টাকা ওই প্ল্যাটফর্মের ‘কথিত’ পরিচালকদের দেওয়া ব্যাংক হিসাবে জমা দেন। পরে অংশীদার হওয়ার কাগজ পেয়ে দেখেন সেটি ভুয়া।

ঋণ করা বিপুল অঙ্কের টাকা খুইয়ে চরম হতাশ হয়ে পড়েন ওই ব্যাংক কর্মকর্তা। মামলা করেন প্রতারকদের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘জীবনে আমি অনেক বড় ভুল করে ফেলেছি। অনলাইনের কোনো প্ল্যাটফর্মে আগে কখনো কাজ করিনি। পরে হোয়াটসঅ্যাপের একটি বার্তা পেয়ে কাজ শুরু করি। ডিজিটাল প্রতারকদের ফাঁদে পড়ে নিজের সঞ্চিত অর্থ ও ধারদেনা করে আমি এক কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করে প্রতারিত হয়েছি।’

ভুক্তভোগী ব্যাংক কর্মকর্তা জানান, গত বছরের ১১ ডিসেম্বর তার হোয়াটসঅ্যাপে নাজনীন নামে এক নারীর মেসেজ আসে। তাতে লেখা ছিল, অনলাইনে পার্টটাইম জব করা যাবে। প্রতিষ্ঠানের নাম আপওয়ার্ক। তিনি একজন প্রতিনিধি। চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের আশায় তিনি (ব্যাংক কর্মকর্তা) ওই হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে প্রভাবিত হয়ে আপওয়ার্কের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করেন। পরে ক্রিপ্টো অ্যাকাউন্টের টাকা উত্তোলনের জন্য আরও বিনিয়োগ করতে বলা হয়। একপর্যায়ে কোম্পানির অংশীদার হওয়ার প্রস্তাব পান। বেশ কয়েকটি ব্যাংক হিসাব দেওয়া হয়। সেই ব্যাংক হিসাবে ১০ দিনের (গত বছরের ১২ ডিসেম্বর থেকে ২২ ডিসেম্বর) ব্যবধানে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে সবই খোয়ান।

বাংলাদেশিরা লোভে পড়ে বিভিন্ন অ্যাপসে টাকা রাখছে এবং একটা সময় সব টাকা হারাচ্ছেন। ব্যাংকের অ্যাপস ছাড়া অন্য যে কোনো অ্যাপস বাংলাদেশের তফসিলভুক্ত ব্যাংক নয়। ব্যাংকের অ্যাপস ছাড়া অন্য অ্যাপসে টাকা জমা রাখা যায় না।- আইটি বিশেষজ্ঞ তানভীর হাসান জোহা

বেসরকারি চাকরিজীবী নাহিদুল ইসলামও (ছদ্মনাম) অনলাইন অ্যাপে বিনিয়োগ করে প্রতারিত হন। তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘এক নারী আমাকে টেলিগ্রামে মেসেজ দিয়ে অনলাইনে কাজের অফার দেন। তারপর একটি টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত করেন। যেখানে ৬০ জন মেম্বার ছিল। গ্রুপে থাকা নারী, পুরুষ সবাই টাকা দিয়ে লাভ পাচ্ছেন- এমন স্ক্রিনশট দেন। পরে ওই নারীও আমাকে ‘পলারস্টেপ’ নামে একটি অ্যাপসে কাজ করতে বলেন। আমি ৪১০ টাকা ইনভেস্ট করলে তারা ৮২০ টাকা দেন। পরে লোভে পড়ে তাদের দেখানো অফারে দুই লাখ টাকা দেই। তখন আর লাভ দেয়নি।’

পোষ্টটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© 2025 Shimanto Shohor
Site Customized By NewsTech.Com